Browsing Category

প্রবন্ধ

হযরত ফাতিমার (সা.) মহিমা

ফাতিমা! ফাতিমা!! হে ফাতিমা!!! নিঃশেষ হয় না কভূ তোমার মহিমা। আপনারে নিয়ে ভাবি যত ভাবনার দ্বার খুলে যায় তত অবশেষে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসি আপন হৃদয়ে। জাহরা! জাহরা!! হে জাহরা!!! আপনাকে কষ্ট দেয় যারা নিশ্চয়ই দোযখে যাবে তারা আপনার

প্রথম ইমামের জন্ম কাহিনী

আবু তালিবের নীড়ে ফাতিমা আসাদের উদরে এসেছেন এক নূর৷ যার সহযোগীতায় আল্লাহর ঘর কাবায় নিয়োজিত কত হুর৷৷ *** প্রসব বেদনায় অস্থির অসহায় তুলেছে দু'হাত মাতা৷ হে পরওয়ারদেগার খুলে দাও কোন দ্বার মুক্তি দাও হে দাতা৷৷ ***

ইমামে জামানার আর্বিভাব

সর্ব প্রথম প্রসংশা করি সেই মহান স্রষ্টার। যিনি মোদের দিয়েছেন তৌফিক দু'টি কথা লিখিবার।। *** দরুদ ও সালাম তাঁহাদের প্রতি যাঁহারা হলেন আল্লাহর জ্যোতি। *** ভারী দু'টি বস্তুর মধ্যে একটি নবী পরিবার সবাই মিলে দরুদ পড়ি তাঁহাদের তরে

আল্লাহ তত্ত্ব ও ইবাদাত

*আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোন আলো নেই, সবই অন্ধকার। *আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত। সমগ্র বিশ্বজগতই আল্লাহর কাছ থেকে আগত, সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ (তাজাল্লী) আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তার দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।

রাসুল (সা.)-এর উত্তরাধিকার ও জ্ঞানগত নেতৃত্বের বিষয়

ইসলামের শিক্ষা থেকে দ্বাদশ ইমাম পন্থীরা যে জ্ঞান লাভ করেছিল, তাতে তারা বিশ্বাস করত যে, যে বিষয়টি সমাজের জন্যে সর্বপ্রথম জরুরী তা হল, ইসলামের শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সবার সুস্পষ্ট ধারণার অধিকারী হওয়া।আর পরবর্তী পর্যায়ে সেই ইসলামী

দ্বীন প্রচারের আয়াত

يَأَيهَُّا الرَّسُولُ بَلِّغْ مَا أُنزِلَ إِلَيْكَ مِن رَّبِّكَ  وَ إِن لَّمْ تَفْعَلْ فَمَا بَلَّغْتَ رِسَالَتَهُ  وَ اللَّهُ يَعْصِمُكَ مِنَ النَّاسِ  إِنَّ اللَّهَ لَا يهَْدِى الْقَوْمَ الْكَافِرِينَ

ইমাম পরিচিতি

ইমাম শব্দের অর্থ ‘ইমাম’ বা নেতা তাকেই বলা হয়, যে একদল লোককে নির্দিষ্ট কোন সামাজিক, রাজনৈতিক, বৈজ্ঞানিক অথবা ধর্মীয় লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্যে নেতৃত্ব প্রদানের দায়িত্ব গ্রহণ করে।

পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার

হযরত আলী (কা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন: পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করা ওয়াজিব যদিও তারা মুশরিক হোক না কেন। কিন্তু পাপকর্মে তাদের আনুগত্য করা যাবে না।

ভাগ্য নির্ধারণ

বুদ্ধিবৃত্তি ও আইন ‘ওহী’ নামে অভিহিত আমরা যদি খুব সূক্ষভাবে পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে দেখতে পাব যে, মানুষের আজন্ম কাংখিত আইন, যার প্রয়োজনীয়তা মানুষ বিশ্বাসগত বা সমষ্টিগতভাবে তার খোদাপ্রদত্ত স্বভাব দ্বারা উপলব্ধি করে, যে আইন মানব জাতির