৬১ হিজরীর ঐ কারবালায়
নবী পুরী কাঁদে পানি পিপাসায়।।
এক ফোটা পানি দেয়নি তারা
ছোট্ট শিশু আসগারের গলায়। ঐ
পানির জন্যে সবার বুক জ্বলে যায়
তাই দেখে আসগার অস্থির দোলায়।।
পানির পিপাসায় আত্মহারা
তাইতো সে দোলা থেকে নিজেকে ফেলায়। ঐ
আসগারকে নিয়ে হোসাঈন আমার
তাদের কাছে গিয়ে পানি চায় ধার।।
পানির বদলে কাফেরেরা
তীর চালায় ছোট্ট আসগারের গলায়। ঐ
রক্ত নিয়ে হোসাঈন আকাশ পানে চায়
আকাশ বলে হোসাঈন মাফ কর আমায়।।
ঐ রক্ত যদি আকাশে দাও
দিব না বৃষ্টি আর ঐ দুনিয়ায়। ঐ
রক্ত নিয়ে হোসাঈন জমিনে তাকায়
জমিন বলে হোসাঈন মাফ কর আমায়।।
ঐ রক্ত যদি জমিনে দাও
ফসল হবে না আর কোন জায়গায়। ঐ
অবশেষে হোসাঈন নিজের মুখে
রক্তগুলোকে নিলেন মেখে।।
আমার হোসাঈনের কি যে জ্বালা
জানে শুধু সেই মহান খোদায়। ঐ
আসগারকে দাফন দেয় কারবালায়
তার লাশে আবার বর্ষা চালায়।।
আসগার আমার আমার দেখ কত অসহায়
দ্বিতীবার তার লাশকে উঠায়। ঐ
হে প্রভূ মোদের এই কামনা
যেন তাদের দুঃখ ছাড়া দুঃখ পাই না।।
তাদের সুখেতে আমরা সুখী
তাদের শোকেতে অশ্রু ঝড়ায়।
নাওহা (শোক গাথা)
লেখক: সৈয়দ আজম হোসেন
মুহাম্মাদের প্রিয় হুসাইন – জবাই হচ্ছেন কারবালায়
মা ফাতিমা দৃশ্য দেখে – কেদেঁ বলেন হায় হায়
সূর্যের তাপে মরু ভুমি – প্রচন্ড উত্তপ্ত আজ
ওহে শিমর করছিস কেন – জঘণ্যত্বম এই পাপ
তৃঞা কাতর আমার হুসায়ন – অস্থির হচ্ছেন হায় ব্যথায়
মা ফাতিমা দৃশ্য দেখে – কেদেঁ বলেন হায় হায়
সালামুন আলাইকুম
জনাব সৈয়দ আজাম হোসেন সাহেব
ইসলামী বিডি সাইটেআপনার উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আপনার পাঠানো নাওহা (শোক গাথা)-টি সইটে দেয়া হয়েছে।
ফি আমানিল্লাহ